Sobujbangla.com | সিলেটে হয় বিশ্বের সবচেয়ে দামি চা
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

সিলেটে হয় বিশ্বের সবচেয়ে দামি চা

  |  ২১:০৬, ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২২

অনেকেই হয়তো জানেন না, বিশ্বের সবচেয়ে দামি চায়ের উৎস বাংলাদেশের সিলেট। এর নাম ‘দ্য গোল্ডেন বেঙ্গল’ যা বাজারে আসছে চলতি বছরের মে মাসে। এই চায়ের উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ‘লন্ডন টি এক্সচেঞ্জ’ প্রতি কেজি চায়ের দাম নির্ধারণ করেছে ১৪ লাখ পাউন্ড। বাংলাদেশি টাকার হিসেবে যা প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা। বিশ্বের অন্যতম সেরা প্রিমিয়াম চায়ের প্রতিষ্ঠান ১০৩ ব্রিক লেন, লন্ডনে অবস্থিত লন্ডন টি এক্সচেঞ্জের স্বত্বাধিকারী অলিউর রহমান এই চায়ের নামকরণের ক্ষেত্রে বেছে নিয়েছেন বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীতকে। সেখান থেকেই গোল্ডেন বেঙ্গল বা সোনার বাংলা নামটি বাছাই করা হয়েছে। বেশ কিছুদিন আগে ভারতের এবিপি আনন্দের এক প্রতিবেদনে ‘গোল্ডেন বেঙ্গল’ নিয়ে করা একটি রিপোর্ট ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। এবার সেই গোল্ডেন বেঙ্গল টি’র স্বাদ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। আরব আমিরাত সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী শুক্রবার এই চায়ের আগাম উদ্বোধন করেন বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমমে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এছাড়া শনিবার লন্ডন টি এক্সচেঞ্জের ফেসবুক পেইজেও একটি ভিডিও পোস্ট করে লেখা হয়- “গতকাল আমরা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনকে চা পরিবেশন করতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। তিনি বিশ্বের সবচেয়ে দামি চা ‘গোল্ডেন বেঙ্গল টি’র স্বাদ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। চমৎকার এই চা ২০২২ সালের মে মাসে বিক্রি করা শুরু হবে এই ঘোষণা দিতে পেরে আমরা খুবই উত্তেজিত”। চা পান করে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলতে শোনা যায় “আপনিতো মার্কেটিং গুরু…এই চায়ের চমৎকার সুবাস রয়েছে”। জানা গেছে, প্রকারে ব্ল্যাক টি হলেও স্বচ্ছ পেয়ালায় পরিবেশন করলে এই চা সোনালি বর্ণ ধারণ করবে। বিশেষ প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত এই চা প্রস্তুত করতে সময় লেগেছে প্রায় সাড়ে চার বছর। আর, ৯০০ কেজি উৎপাদিত চা থেকে মাত্র এক কেজি চা পাতা বাছাই করা হয়েছিল যার প্রতি পাতায় রয়েছে ২৪ ক্যারেট সোনার প্রলেপ। এর আগে অলিউর রহমান আশা প্রকাশ করে বলেছিলেন, নোবেল বিজয়ীদের এই চা পাতা উপহার দিতে পারবো বলে আশা করছি।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ