নিষেধাজ্ঞার তালিকায় আ. লীগের বড় বড় ব্যবসায়ীরা, দাবি মোশাররফের
আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার তালিকায় আছেন আওয়ামী লীগের বড় বড় ব্যবসায়ীরা, এ দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থানী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ। শনিবার (২২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে আলোচনা সভায় এমন দাবি করেন তিনি। এ সময় খন্দকার মোশাররফ বলেন, জনগণকে ধোঁকা দিতে নতুন তামাশা ইসি গঠন আইনের উদ্যোগ। বলেন, আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচন কমিশন স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারে না। সুতরাং দেশের চলমান সংকট সমাধানে এই সরকারের পতন ঘটাতে হবে। দেশের ভাবমূর্তি রক্ষার জন্য এর কোনো বিকল্প নেই। আমরা আগেও বলেছি, আওয়ামী লীগের অধীনে বিএনপি কখনো কোনো নির্বাচনে যাবে না। তিনি বলেন, আজকে আমেরিকার গণতান্ত্রিক সম্মেলনে বাংলাদেশ দাওয়াত পায়নি। কারণ বহির্বিশ্ব সবাই জানে বাংলাদেশে গণতন্ত্র নেই। যে দেশে গণতন্ত্র থাকে না সে দেশে মানবাধিকার থাকে না। আওয়ামী লীগ ১২ বছর ধরে গুম খুন ও মানবাধিকার লংঘন করে চলেছে। এটা হচ্ছে ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচারী সরকারের বৈশিষ্ট্য। বিএনপির এ নেতা আরও বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের মানুষকে বিশ্বাস করে না। কেননা অতীতে জনগণ তাদেরকে লালকার্ড দেখিয়েছে। যে কারণে তারা ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচন ২৯ ডিসেম্বর রাতেই করেছে। এখন চারদিক থেকে সরকারের বিরুদ্ধে ওয়ার্নিং দিচ্ছে। র্যাবের বিরুদ্ধে অভিযোগ জাতিসংঘ আমলে নিয়েছে। জেডআরএফের নির্বাহী পরিচালক অধ্যাপক ডা. ফরহাদ হালিম ডোনারের সভাপতিত্বে ও প্রকৌশলী মাহবুব আলমের পরিচালনায় বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমান, ঢাকা দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক মো. আবদুস সালাম, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 