কোন পথে সিলেট চেম্বার, কে হচ্ছেন সভাপতি,
নির্বাচনে উভয় প্যানেলের সমান সংখ্যক তথা ১১ জন করে প্রার্থী বিজয়ী হওয়ায় সদ্য সিলেট চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডিয়াম গঠন নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। বিজয়ী প্রার্থীদের মধ্যে কোনো প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠ না হওয়াতে পরিচালকদের মধ্য থেকে এবার প্রেসিডিয়াম গঠন নিয়ে টানাপোড়েন সৃষ্টি হয়েছে। দু’পক্ষই চাচ্ছে সভাপতি, সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সহ-সভাপতির পদ বাগিয়ে নিতে। সে ভাগ্য নির্ধারণ চেম্বারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকেনি। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, প্রেসিডিয়ামে নিজেদের লোককে বসাতে কোটচাল চালছেন আওয়ামী লীগের দুই বলয়ের নেতারা। সভাপতিসহ ৩টি পদ নিয়ে অন্তরালে থাকা নেতারা নীতিনির্ধারকের ভূমিকা পালন করছেন! দুই প্যানেলের অন্তরালে আওয়ামী লীগ নেতাদের অবস্থান অনেকটা স্পষ্ট হয়েছে ভোটের আগে প্রচারণাকালে। এবার তারাই কলকাঠি নাড়ছেন চেম্বারের প্রেসিডিয়াম গঠনে। নেতৃত্বে আসার ভাগ্য নির্ধারণ করছে দুই নেতার দাপট ও ইশারার ওপর! সমঝোতার মাধ্যমে না হলে দুই পক্ষের নির্দিষ্ট প্রার্থীদের মধ্যে লটারির মাধ্যমে প্রেসিডিয়াম নির্ধারণে যেতে পারে চেম্বারের নির্বাচন পরিচালনা বোর্ড। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এরই মধ্যে সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ প্যানেলের বিজয়ী ১১ প্রার্থীর মধ্যে ৩ জনের নাম নির্ধারণ করে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে। তবে সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের সভাপতি, সিনিয়র সহ সভাপতিসহ ৩টি পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় দফায় দফায় বৈঠক হয়েছে রোববার রাতে। তারপরও কোনো সুরাহায় পৌঁছানো যায়নি। জানা গেছে, আওয়ামী লীগের একটি পক্ষ চাচ্ছে ব্যবসায়ী পরিষদের আব্দুর রহমান জামিলকে সভাপতি করতে। আরেক পক্ষ চেম্বারের সদ্য সাবেক সহ সভাপতি ও এফবিসিআইসির পরিচালক তাহমিন আহমদকে সভাপতির আসনে বসাতে চাচ্ছে। আর একই প্যানেলের ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদ ও এটিএম শোয়েব সভাপতি হতে চাচ্ছেন। এবার সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদকে নির্বাচনে খাদ থেকে টেনে তুলেছেন ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদ। বিজয়ে মোড় ঘুরাতে মূল ভূমিকায় ছিল তার অবদান। তার পরিবার থেকে ৩ সদস্য পরিষদের বিজয়ী হয়ে এসেছেন। আর পরিচালক হিসেবে এটা তার শেষ নির্বাচন। ফলে তিনিও সভাপতি পদে আসতে চাচ্ছেন। উল্লেখ্য, সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ ও সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ প্যানেল থেকে সমান সংখ্যক প্রার্থী বিজয়ী হওয়ায় প্রেসিডিয়াম গঠন নিয়ে জটিলতা দেখা দিয়েছে। কোনো প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারায় সমঝোতা না হলে লটারি ছাড়া অন্য কোনো উপায় দেখছেন না সংশ্লিষ্টরা।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 