Sobujbangla.com | শান্তিতে নোবেল পেলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

শান্তিতে নোবেল পেলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ

  |  ২০:১২, অক্টোবর ১১, ২০১৯

এ বছর শান্তিতে নোবেল পাচ্ছেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আলি। ইথিওপিয়া-ইরিত্রিয়া সীমান্তে দুই দশকের যুদ্ধ বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় তাকে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। মাত্র ৪৩ বছর বয়সে শান্তিতে সবচেয়ে মর্যাদার এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী।
অপেক্ষার পালা শেষে ঘোষণা হলো হলো শান্তিতে নোবেল জয়ীর নাম। এবারের শততম নোবেল শান্তি পুরস্কার নিজের করে নিয়েছেন আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আলী।
ইথিওপিয়া ও ইরিত্রিয়ার মধ্যে দুই দশকের দ্বন্দ্বের অবসানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় অর্জন করেছেন বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার। ঘোষণার পরপরই নোবেল কমিটিকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
আবি আহমেদ আলী বলেন, ‘এই পুরস্কার শুধু ইথিওপিয়ার নয়, পুরো আফ্রিকার। আমি আশা করছি আফ্রিকার অন্যান্য নেতারা এটাকে স্বাগত জানাবেন। এবং এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করবেন।
পুরস্কার ঘোষণার পর আবি আহমেদকে শুভেচ্ছা জানান, আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা। তারা বলছেন, আবি এ পুরস্কারের যোগ্য।
আবি আহমেদ ২০১০ সালে যোগ দেন মূল ধারার রাজনীতিতে। আর মাত্র ৪৩ বছর বয়সে, গেল বছরের এপ্রিলে ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান। এর আগে, দেশটির বামপন্থি সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে স্বশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নেন। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে কাজ করেছেন রুয়ান্ডায়।
ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নেয়ার আগে দেয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সংঘাত বন্ধে ইরিত্রিয়ার সঙ্গে করেন শান্তি চুক্তি। হাজার হাজার রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি দেন, গণমাধ্যম ওপর থেকে তুলে নেন বিধি-নিষেধ। নারীদের জীবনমান উন্নয়নেও রাখেন ইতিবাচক ভূমিকা।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ