Sobujbangla.com | শান্তিতে নোবেল পেলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

শান্তিতে নোবেল পেলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ

  |  ২০:১২, অক্টোবর ১১, ২০১৯

এ বছর শান্তিতে নোবেল পাচ্ছেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আলি। ইথিওপিয়া-ইরিত্রিয়া সীমান্তে দুই দশকের যুদ্ধ বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় তাকে এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। মাত্র ৪৩ বছর বয়সে শান্তিতে সবচেয়ে মর্যাদার এই পুরস্কারের জন্য মনোনীত হলেন ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী।
অপেক্ষার পালা শেষে ঘোষণা হলো হলো শান্তিতে নোবেল জয়ীর নাম। এবারের শততম নোবেল শান্তি পুরস্কার নিজের করে নিয়েছেন আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবি আহমেদ আলী।
ইথিওপিয়া ও ইরিত্রিয়ার মধ্যে দুই দশকের দ্বন্দ্বের অবসানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় অর্জন করেছেন বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার। ঘোষণার পরপরই নোবেল কমিটিকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
আবি আহমেদ আলী বলেন, ‘এই পুরস্কার শুধু ইথিওপিয়ার নয়, পুরো আফ্রিকার। আমি আশা করছি আফ্রিকার অন্যান্য নেতারা এটাকে স্বাগত জানাবেন। এবং এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় কাজ করবেন।
পুরস্কার ঘোষণার পর আবি আহমেদকে শুভেচ্ছা জানান, আফ্রিকার বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা। তারা বলছেন, আবি এ পুরস্কারের যোগ্য।
আবি আহমেদ ২০১০ সালে যোগ দেন মূল ধারার রাজনীতিতে। আর মাত্র ৪৩ বছর বয়সে, গেল বছরের এপ্রিলে ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পান। এর আগে, দেশটির বামপন্থি সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে স্বশস্ত্র যুদ্ধে অংশ নেন। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী হিসেবে কাজ করেছেন রুয়ান্ডায়।
ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নেয়ার আগে দেয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সংঘাত বন্ধে ইরিত্রিয়ার সঙ্গে করেন শান্তি চুক্তি। হাজার হাজার রাজনৈতিক বন্দিদের মুক্তি দেন, গণমাধ্যম ওপর থেকে তুলে নেন বিধি-নিষেধ। নারীদের জীবনমান উন্নয়নেও রাখেন ইতিবাচক ভূমিকা।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ