Sobujbangla.com | অসৎ পথে উপার্জনকারীদের ছাড় দেয়া হবে না: প্রধানমন্ত্রী
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

অসৎ পথে উপার্জনকারীদের ছাড় দেয়া হবে না: প্রধানমন্ত্রী

  |  ১৯:৩৮, সেপ্টেম্বর ২৯, ২০১৯

গত ১০ বছরে উন্নয়ন প্রকল্পের বরাদ্দের সব টাকা সঠিকভাবে ব্যবহার হলে আরও এগিয়ে যেতো দেশ। অব্যবহৃত সেই টাকার খোঁজ করা হচ্ছে। নিউইয়র্কে ম্যারিয়ট মারকুইজ হোটেলে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এমন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বলেন, সবার আয়ের উৎস খতিয়ে দেখবে সরকার। অসৎ পথে উপার্জনকারীদের ছাড় দেয়া হবে না।
প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে নিউইয়র্কের হোটেল ম্যারিয়ট মারকুইজে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ।
প্রায় ১ ঘন্টার বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে প্রবাসীদের ভূমিকা, বঙ্গবন্ধুর দেশ পরিচালনা, বিএনপির রাজনীতি নিয়ে কথা বলেন।
তিনি বলেন, নিজেদের আখের গোছাতে নির্বাচনকে কাজে লাগিয়েছে বিএনপি। তারা নির্বাচন করে নাই, নির্বাচন বাণিজ্য করেছে। ৩০০ সিটে তাদের নমিনেশন পেয়েছে ৬৯২টা। অর্থাৎ একেকটি সিটে ২-৩ জন করে নমিনেশন। একজন করে লন্ডনে বসে বাণিজ্য আর বাকি সব করে বাংলাদেশে বাণিজ্য।
মনোনয়ন বাণিজ্য বহুল আলোচিত ও আশা জাগানিয়া দুর্নীতি বিরোধী অভিযান প্রসঙ্গেও দীর্ঘ সময় কথা বলেন শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, একজন অসৎ মানুষের জন্য কঠিন হয়ে পরে একজন সৎ মানুষের জীবনযাত্রা। এতে সমাজেও তৈরি হচ্ছে বৈষম্য। এই বৈষম্যর বিরুদ্ধেও আমরা কঠোর পদক্ষেপ নিচ্ছি।
দেশের উন্নয়ন আরও বেগবান হত যদি বরাদ্দের সব টাকা ব্যবহার হত, উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী হুশিয়ার করেন সেই টাকার খোঁজ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, যে পরিমাণ উন্নয়ন প্রকল্প আমরা নিচ্ছি, তার প্রতিটি টাকা যদি সঠিকভাবে ব্যয় হতো তবে বাংলাদেশ আরও অনেক দূর উন্নত হতে পারতো। এখন আমাকে খুঁজে বের করতে হবে কারা কোন জায়গায় এই ঘাটতি গুলো করছে।
অনুষ্ঠানে এবারই প্রথা ভেঙ্গে সভাপত্তিত্ব করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন। নিজেদের দ্বন্দের কারণে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামীলীগ কমিটির কারোই জায়গা হয়নি সভা মঞ্চে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ