Sobujbangla.com | রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর ৪ প্রস্তাব
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রীর ৪ প্রস্তাব

  |  ১৮:৩৯, সেপ্টেম্বর ২৮, ২০১৯

রোহিঙ্গা সংকট শুধু বাংলাদেশে নয়, আঞ্চলিক নিরাপত্তার বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে বলে বিশ্ববাসীকে সাবধান করে দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ অধিবেশনের ভাষণে এই বিষয়টি সবাইকে অনুধাবন করার আহ্বান জানিয়েছেন। সেইসাথে সংকট সমাধানে তুলে ধরেন ৪ দফা প্রস্তাব।
জাতিসংঘের ৭৪তম অধিবেশনের ভাষনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তুলে ধরেন কিভাবে বাংলাদেশএগিয়ে যাচ্ছে। তুলে ধরেন, ধারাবাহিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন ও দারিদ্র বিমোচনের পাশাপাশি স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সামাজিক নিরাপত্তা ও মানব উন্নয়নে অভূতপূর্ব অর্জনের কথা।
শেখ হাসিনা জানান, ২০২০ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবার্ষিকী উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে তার দর্শন ও চিন্তধারার প্রতিফলন ঘটিয়ে আগামী বার জাতিসংঘে এ উৎসব উদযাপন করবে বাংলাদেশ।
কিন্তু রোহিঙ্গা সংকটের কোনো সমাধান না হওয়াকে দুঃখজনক বলেন শেখ হাসিনা। তাই এই সংকট সমাধানে দুই বছর আগে ৭২ তম অধিবেশনে তার দেয়া ৫ দফা প্রস্তাবের কিছু অংশ আবারো উপস্থাপন করলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, রোহিঙ্গাদের টেকসই প্রত্যাবসন ও আত্মীকরণে মিয়ানমারকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের মাধ্যমে ও রাজনৈতিক স্বদিচ্ছাপূর্ণ প্রতিফলন দেখাতে হবে। বৈষম্যমুলক আইন ও রীতি বিলোপ করে মিয়ানমারের প্রতি রোহিঙ্গাদের আস্থা তৈরি করতে হবে এবং রোহিঙ্গা প্রতিনিধিদের উক্ত রাখাইন সফরের আয়োজন করতে হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় হতে বেসামরিক পর্যবেক্ষক মোতায়নের মাধ্যমে মিয়ানমার কর্তৃক রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চয়তা প্রদান করতে হবে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অবশ্যই রোহিঙ্গা সমস্যার মুল কারণসমুহ বিবেচনায় আনতে হবে। এবং মানবধিকার লঙ্গন ও অন্যান্য নৃশংসতার দায়বদ্দতা নিশ্চিত কতে হবে।
মিয়ানমার পরিবেশ তৈরি না করায় সব ধরণের উদ্যোগ নেয়ার পরও রোহঙ্গা প্রত্যাবাসন সম্ভন হয়নি। এই সমস্যাটি এখন আর কক্সবাজারের শরনার্থী শিবিরের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করিয়ে দিলেন বিষটি আঞ্চলিক নিরাপত্তার সাথে জড়িত।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ