Sobujbangla.com | বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এখন বিশ্বের জন্য অনুসরণীয়
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এখন বিশ্বের জন্য অনুসরণীয়

  |  ১৫:৫৬, জুলাই ০৮, ২০১৯

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক বিশ্ব আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে অনন্য। প্রতিবেশী এ দুটি দেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, ভৌগোলিক ও পারস্পরিক বন্ধুত্ব এবং ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। দ্বিপক্ষীয় এ সম্পর্ক এখন বিশ্বের জন্য অনুসরণীয়।
আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাস সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ভারত সরকারের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর মিত্র বাহিনীর দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ঘোষণার স্থান এবং যৌথবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থান সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্যদের সম্মাননা জানানোর জন্য এক হাজার ৫৯৫টি ক্রেস্ট সংরক্ষিত আছে। ভারত সরকার দ্রুততম সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে এ সম্মাননা প্রদানের সুযোগ করে দেবে মর্মে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, কিছু দ্বিপক্ষীয় সমস্যা থাকলেও দুই দেশের সম্পর্ক বর্তমানে উল্লেখযোগ্য। দ্বিপক্ষীয় সমস্যাগুলো সমাধানে ভারত সরকার আন্তরিক হবে। ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও নাতি-নাতনিদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদানের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য তিনি ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, বিশ্বের পরম প্রতিকূলতার মধ্যেও একমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ব্যক্তিগত দৃঢ়তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির পরিবেশ বজায় রাখার পেছনে তাঁর অবদান প্রশংসনীয়।
ভারত বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ণাঢ্যভাবে উদযাপনের প্রস্তাব দিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাস বলেন, পারস্পরিক সহমর্মিতা ও সহযোগিতা যাতে ভবিষ্যতেও অক্ষুণ্ণ থাকে সে বিষয়ে দুই দেশকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ