Sobujbangla.com | বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এখন বিশ্বের জন্য অনুসরণীয়
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক এখন বিশ্বের জন্য অনুসরণীয়

  |  ১৫:৫৬, জুলাই ০৮, ২০১৯

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক বিশ্ব আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে অনন্য। প্রতিবেশী এ দুটি দেশের সম্পর্ক ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক, ভৌগোলিক ও পারস্পরিক বন্ধুত্ব এবং ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ। দ্বিপক্ষীয় এ সম্পর্ক এখন বিশ্বের জন্য অনুসরণীয়।
আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাস সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ভারত সরকারের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী বলেন, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর মিত্র বাহিনীর দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ঘোষণার স্থান এবং যৌথবাহিনীর কাছে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের স্থান সংরক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদস্যদের সম্মাননা জানানোর জন্য এক হাজার ৫৯৫টি ক্রেস্ট সংরক্ষিত আছে। ভারত সরকার দ্রুততম সময়ে আনুষ্ঠানিকভাবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে এ সম্মাননা প্রদানের সুযোগ করে দেবে মর্মে মন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
মোজাম্মেল হক বলেন, কিছু দ্বিপক্ষীয় সমস্যা থাকলেও দুই দেশের সম্পর্ক বর্তমানে উল্লেখযোগ্য। দ্বিপক্ষীয় সমস্যাগুলো সমাধানে ভারত সরকার আন্তরিক হবে। ভারত সরকার কর্তৃক প্রদত্ত মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান ও নাতি-নাতনিদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদানের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য তিনি ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, বিশ্বের পরম প্রতিকূলতার মধ্যেও একমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ব্যক্তিগত দৃঢ়তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে দাঁড়িয়েছিলন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা করে ভারতীয় হাইকমিশনার বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় শান্তির পরিবেশ বজায় রাখার পেছনে তাঁর অবদান প্রশংসনীয়।
ভারত বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণ জয়ন্তী বর্ণাঢ্যভাবে উদযাপনের প্রস্তাব দিয়ে ভারতীয় হাইকমিশনার রিভা গাঙ্গুলি দাস বলেন, পারস্পরিক সহমর্মিতা ও সহযোগিতা যাতে ভবিষ্যতেও অক্ষুণ্ণ থাকে সে বিষয়ে দুই দেশকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ