রোহিঙ্গাদের অধিকার রক্ষায় ওআইসির সহযোগিতা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী
রোহিঙ্গাদের অধিকার রক্ষায় আন্তর্জাতিক আদালতে অভিযোগ দাখিলে ওআইসির সদস্য দেশগুলোর সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মক্কায় ওআইসির ১৪তম শীর্ষ সম্মেলনে এ সহযোগিতা চান তিনি। সদস্য দেশগুলোর পণ্য বাজারজাত করতে সংস্থাটিকে আরো উদ্যোগী হওয়ার আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (৩১ মে) রাতে সৌদি আরবের মক্কায় সাফা প্যালেসে শুরু হয় ইসলামি দেশগুলোর জোটের (ওআইসি) ১৪তম শীর্ষ সম্মেলন। অংশ নেন সংস্থাটির ৫৭ সদস্য দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানরা।
ওআইসি সম্মেলনে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে স্বাগত জানান সৌদি বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজ।
সম্মেলনে এশিয়া গ্রুপের প্রতিনিধি হিসেবে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সম্পদের সীমাবদ্ধতা সত্ত্বেও মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু তাদের নিরাপদে ফিরিয়ে নিতে এখনো কোন দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখায়নি দেশটি।
রোহিঙ্গাদের আইনি অধিকার নিশ্চিতে আন্তর্জাতিক আদালতে অভিযোগ দাখিলের উদ্যোগ নেয়ায় গাম্বিয়াকে ধন্যবাদ দেন শেখ হাসিনা। এজন্য তহবিল গঠন ও কারিগরি সহায়তা দিতে সদস্য দেশগুলোর প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
সন্ত্রাসীদের অর্থ ও অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করা এবং মুসলিম উম্মাহর ভেদাভেদ দূর করতে রিয়াদ সম্মেলনে উপস্থাপিত নিজের ৪ দফা প্রস্তাব মক্কা সম্মেলনেও তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী।
আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা, আইওএমের উপ মহাপরিচালক পদে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হকের প্রতি ওআইসিভুক্ত দেশগুলোর সমর্থন চান প্রধানমন্ত্রী।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 