Sobujbangla.com | ইমরান খানকে কী কী দিলেন সৌদি যুবরাজ
News Head
 সারজিস বলেছেন আগামীর বাংলাদেশে দাসত্ব প্রত্যাশা করি না। জি এম কাদেরের বাসা ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদও করা হয় রোহিত শার্মার দুই কীর্তি এক শটে বিএসএফ ২২ জনকে পাঠালো চুনারুঘাট সীমান্ত দিয়ে আরও। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল করেছে সিলেট জেলা মহিলা দল। সিলেটে কোম্পানীগঞ্জের বিরিজ গর্ত, দুর্ঘটনার শঙ্কা বলের চমক আফগানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে এশিয়া কাপে বাংলাদেশের দারুণ শুরু,। সিলেটে বিক্ষোভ ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে। ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই দেশ সকলের। যেকোনো মূল্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে হবো,। বাংলা দেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী গন অধিকার পরিষদ থেকেই হবে।

ইমরান খানকে কী কী দিলেন সৌদি যুবরাজ

  |  ১৫:৪৯, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০১৯

এশিয়ার চারটি দেশ সফরে বের হয়ে প্রথমেই পাকিস্তান সফর শেষ করেছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। রোববার সন্ধ্যায় সামরিক যুদ্ধবিমানের প্রহরায় পাকিস্তান পৌঁছান তিনি।
প্রায় একদিনের মতো পাকিস্তানে থাকার পর তিনি ভারত সফর করছেন। সফরের দ্বিতীয় দেশ হিসেবে সোমবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় তিনি ভারতের উদ্দেশে পাকিস্তান ত্যাগ করেন।
যুবরাজ রোববার সন্ধ্যায় ইসলামাবাদে পৌঁছালে সামরিক বিমান ঘাঁটিতে ২১টি তোপধ্বনির মাধ্যমে অভ্যর্থনা জানান ইমরান খান ও দেশটির শক্তিশালী সেনাবাহিনীর প্রধান কামার জাভেদ বাজওয়া।
সৌদির আকাশসীমায় যুবরাজের বিমান প্রবেশের পর পাক বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান জেএফ-১৬ এবং থান্ডার জেটএফ-১৭ আকাশপথে নিরাপত্তা দেয়। তাছাড়া যুবরাজের বিমানটিকে পাক নৌ-বাহিনীর যুদ্ধবিমান প্রহরা দিয়ে নূর খান বিমান ঘাঁটিতে নিয়ে যায়।
যুবরাজের এ সফরে সৌদি আরব ও পাকিস্তানের সাথে বেশ কিছু বিনিয়োগ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে যার আর্থিক মূল্য প্রায় বিশ বিলিয়ন ডলার। বিপর্যস্ত অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে এসব চুক্তি করতে চেয়েছিলো দেশটি।
শেষ পর্যন্ত সৌদি যুবরাজ মোহাম্মেদ বিন সালমানের সফরের সময় এসব চুক্তি স্বাক্ষরিত হলো দেশ দুটির মধ্যে।
যে সব চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে তার মধ্যে আছে বন্দর নগরী গোয়াদরে একটি ওয়েল রিফাইনারি স্থান করা হবে আট বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে। এর বাইরেও জ্বালানি, পেট্রোকেমিকেল ও খনিজ খাত নিয়ে দু’পক্ষ বেশ কিছু সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে।
যুবরাজ মোহাম্মেদ বিন সালমান বলেছেন, ‘প্রথম ধাপের জন্য এটা বেশ বড় এবং নিঃসন্দেহে এটা প্রতি মাসে ও প্রতি বছর বাড়বে। এটা দু’দেশের জন্যই উপকারি হবে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ