নামমাত্র জেল-জরিমানায় ফের তৎপর খাদ্য ভেজালকারীরা
পাঁচ-দশ লাখ টাকা জরিমানা কিংবা এক-দু’বছরের জেল দিয়ে টানা যাচ্ছে না ভেজালের লাগাম। তাই চুয়াত্তরের বিশেষ ক্ষমতা আইনে খাদ্যে ভেজালকারীদের সর্বোচ্চ সাজার পক্ষে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ। বিশ্লেষকরা বলছেন, বিশেষ ক্ষমতা আইনে যেখানে সর্বোচ্চ শাস্তির বিধান রয়েছে, সেখানে নতুন আইনে পার পেয়ে যাচ্ছে ভেজালকারীরা।
বর্তমানে ভেজাল বিরোধী অভিযান পরিচালিত হয় সাধারণত দুটি আইনের মাধ্যমে। নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩ ও ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯।
এই দুটি আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি যথাক্রমে ৫ বছর ও ৩ বছরের জেল।
কিন্তু ভ্রাম্যমান আদালত তার আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে ২ বছরের বেশি সাজা দিতে পারেন না। ফলে নামমাত্র জেল-জরিমানার পর্ব শেষ করে, ফের ততপর হয়ে ওঠে ভেজালকারীরা।
অথচ ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৫-সি ধারায় খাদ্য, পানীয় ও ওষুধে ভেজাল দেয়ার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান থাকলেও আইনটি তেমন প্রয়োগ করতে দেখা যায় না।
খাদ্যপণ্যে ভেজাল দিয়ে গোটা দেশের মানুষকে প্রতিনিয়ত যারা মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন, তাদেরকে মৃত্যুদণ্ডের মতো দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দেয়ার তাগিদ অনুভব করছেন আইন প্রয়োগের সঙ্গে সম্পৃক্তরাও।
গত বছর ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ১১টি মামলা করে র্যাব। কিন্তু প্রভাবশালীদের দৌরাত্ম ও স্বাক্ষী জটিলতায় এগোয়নি বেশি দূর।
ভারতে খাদ্যে ভেজাল দেয়ার শাস্তি হিসেবে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড, চীনে মৃত্যদণ্ড এবং যুক্তরাষ্ট্রে ১০ বছরের জেল দেয়ার বিধান রয়েছে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 