Sobujbangla.com | মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ।

  |  ২২:০৬, মে ২৭, ২০১৯

রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ নয়াদিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
মোদি দ্বিতীয়বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ৩০ মে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাষ্ট্রপতি ভবন প্রাঙ্গণে শপথ নিতে যাচ্ছেন।
আবদুল হামিদ এর আগের দিন বুধবার বিকেলে নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন বলে তাঁর প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন সোমবার জানিয়েছেন।
সফরকালে আবদুল হামিদ ভারতের রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
রোববার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন জানিয়েছিলেন, বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রিসভার সবচেয়ে সিনিয়র সদস্য মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক নরেন্দ্র মোদির শপথ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন।
তবে, সোমবার এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়। মোদির আগের মেয়াদের শপথের মতো এবারের অনুষ্ঠানের সময়ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফরে থাকবেন।
গতবার মোদির শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী অংশ নিয়েছিলেন।
এদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ককে এক ‘অভূতপূর্ব নতুন উচ্চতায়’ উন্নীত করার ব্যাপারে অঙ্গীকার করেছেন। সেই সঙ্গে তাঁরা নিরাপত্তা, বাণিজ্য, পরিবহন, জ্বালানি ও জনগণের সঙ্গে জনগণের বন্ধনের ক্ষেত্রে অংশীদারত্ব গভীর করার জন্য চলমান পরিকল্পনাগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নের বিষয়ে একমত হয়েছেন।
ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে পুনরায় কাজ শুরু করতে যত দ্রুত সম্ভব বৈঠকে বসার জন্য তারিখ নির্ধারণের বিষয়েও একমত হয়েছেন।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ভারতীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানানো প্রথম বিদেশি নেতাদের অন্যতম ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার ‘অসাধারণ নিবিড় ও আন্তরিক বন্ধন’ এবং দুই নেতার চমৎকার সম্পর্কের প্রতিফলন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নেতৃত্বাধীন জাতীয় গণতান্ত্রিক মোর্চা (এনডিএ) লোকসভা নির্বাচনে জনগণের বিপুল সমর্থন অর্জন করায় গত বৃহস্পতিবার মোদিকে ফোন করে অভিনন্দন জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ