Sobujbangla.com | সুনামগঞ্জে ভাঙ্গারী দোকানে পল্লীবিদ্যুতের যন্ত্রাংশ।
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

সুনামগঞ্জে ভাঙ্গারী দোকানে পল্লীবিদ্যুতের যন্ত্রাংশ।

  |  ২০:৫৮, মে ২০, ২০১৯

সুনামগঞ্জের মুক্তারপাড়া এলাকায় ভাঙ্গারীর দোকান থেকে পল্লীবিদ্যুতের ৩৯২ কেজি বিভিন্ন প্রকারের নতুন যন্ত্রপাতি জব্দ করেছে ডিবি পুলিশ।
সোমবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসব যন্ত্রপাতি বিক্রির খবর শুনে ভাঙ্গারী দোকানের মালিক লাল মিয়ার দোকান থেকে এসব যন্ত্রপাতি জব্দ করা হয়।
জানা যায়, পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির অধীন দক্ষিণ সুনামগঞ্জে কর্মরত এনার্জি পেক্ট ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদার জাহেদুল ইসলাম সুমন নষ্ট দেখিয়ে দক্ষিণ সুনামগঞ্জ সাবস্টেশনের কিছু মূল্যবান যন্ত্রপাতি বিক্রি করতে শহরের মুক্তারপাড়া এলাকার পানামা গল্লির ভাঙ্গারীর দোকানে নিয়ে যান। ২৬ টাকা কেজি ধরে ৩৯২ কেজি যন্ত্র ভাঙ্গারী দোকানী লাল মিয়ার কাছে বিক্রি করেন সুমন। স্থানীয় বাসিন্দা জেলা যুবলীগের সদস্য শিমন চৌধুরী বিক্রির খবরটি ডিবি পুলিশকে জানালে ঘটনাস্থল থেকে এসব যন্ত্রপাতি জব্দ করে পুলিশ।
ডিবির ওসি আমিনুল ইসলাম বলেন, পল্লীবিদ্যুতের অনেক যন্ত্রপাতি ভাঙ্গারী দোকানে বিক্রি হচ্ছে শুনে ঘটনাস্থল থেকে হাতে নাতে ৩৯২ কেজি যন্ত্রপাতি জব্দ করেছি। ঠিকাদার এই যন্ত্রপাতি নষ্ট বললেও বিক্রির বৈধতা না থাকায় জব্দ করা হয়। জব্দকৃত যন্ত্রপাতি ডিবির কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে। বিক্রির বৈধতা ও আইনানুগ বিষয়টি খতিয়ে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এদিকে সাবস্টেশনের এসব যন্ত্রাংশ ঠিকাদারের বিক্রির বৈধতা নেই জানিয়ে পল্লীবিদ্যুতের জিএম অকিল কুমার শাহা বলেন, সাবস্টেশনের এসব যন্ত্র ঠিকাদার ভাঙ্গারীর দোকানের বিক্রি করার কোন নিয়ম নেই। সম্পূর্ণ অনৈতিক পন্থায় এসব মূল্যবান যন্ত্র বিক্রি করেছে ঠিকাদার। বিষয়টি আমি সদর থানার ওসীকে জানিয়েছি। আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ করেছি।
এ ব্যাপারে এনার্জি পেক্ট ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড এর ইঞ্জিনিয়ার ইমরান হোসেন বলেন, নতুন কোনো যন্ত্র বিক্রি করার কোনো নিয়ম নেই। নষ্ট যন্ত্রপাতি বিক্রি করতে হলে ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে প্রপার ডুকুমেন্ট অনুযায়ি বিক্রি করা যাবে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ