২০১৯ সালের মধ্যে করদাতার সংখ্যা কোটিতে নেওয়া হবে: অর্থমন্ত্রী
আগামী অর্থবছরে করদাতার সংখ্যা ২২ লাখ থেকে ১ কোটিতে উন্নীত করা হবে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, এ জন্য প্রয়োজনীয় সংখ্যক রাজস্ব জনবল নেই বিধায় বিপুল আউট সোর্সিংয়ের মাধ্যমে এটা বাস্তবায়ন করা হবে।
বুধবার শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক, বর্তমান গভর্নর ও অর্থনীতিবিদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ ও ইফতার অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের তিনি একথা বলেন।
অর্থমন্ত্রী বলেন, আগামী বাজেটে করের হার বাড়ানো হবে না। এবার আমরা কোনোভাবেই কোথাও কর বাড়াবো না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে কর কমানো হবে। এবার হয়তো বেশি কমাতে পারবো না। তবে আগামীতে করের হার আরও বেশি কমাবো। তবে করের আওতা বাড়িয়ে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বাড়াবো।
গণমাধ্যমে সহায়তা কামনা করে তিনি বলেন, দেশের সব মানুষ যেন কর প্রদানে অনুপ্রাণিত হয় সে বিষয়টি প্রচার করবেন। আমরা কিন্তু অনেক কঠিন কাজে নামছি। ২০ লাখ, ২২ লাখ থেকে প্রথম বছরে আমরা ১ কোটি করদাতা সংখ্যা করতে চায়। এই যে করদাতা বাড়াবো, কাকে বাড়াবো? যারা কর প্রদানে উপযুক্ত তাদেরই করের আওতায় আনা হবে।
তিনি বলেন, আমাদের দেশের ৪ কোটি মানুষ আছে। যারা আয়কর দেয়ার উপযুক্ত। আওতা বাড়িয়ে এসব মানুষকে যদি করের আওতায় আনতি পারি তাহলে আমাদের ট্যাক্স জিডিপির অনুপাত অনেক বেড়ে যাবে। আমরা সেদিকে যাচ্ছি।
মন্ত্রী বলেন, রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে আমরা অনেক আউট সোর্স করবো। কারণ যে পরিমাণ রাজস্ব আদায়ে লোকবল প্রয়োজন সে পরিমাণ এত অল্প সময়ে পাওয়া যাবে না। তাই আউট সোর্সের মাধ্যমে রাজস্ব আদায় করা হবে।
পাশাপাশি রাজস্ব অফিস প্রতিটি উপজেলায় যাবে। যদি প্রয়োজন দেখা দেয় তাহলে একই উপজেলায় তিন থেকে চারটি রাজস্ব অফিস দেয়া হবে। চাহিদার ওপর অফিসের সংখ্যা নির্ভর করবে।
তিনি বলেন, আমাদের মূল উদ্দেশ হচ্ছে সহজ করে করের আওতা বাড়ানো এবং সেখান থেকে রাজস্বের পরিমাণ বাড়ানো। এ কাজটি করবো।
মুস্তফা কামাল বলেন, প্রতীক্ষিত নতুন ভ্যাট আইনটি আগামী বাজেট থেকে বাস্তবায়ন করবো। সেটি কিভাবে বাস্তবায়ন করা যায় সে বিষয়ে আজকে বিশেষজ্ঞরা মতামত দিয়েছেন। আমাদের আইডিয়া আর আজকের মতামতের ভিত্তিতে ভ্যাট আইন বাস্তবায়ন করা হবে।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 