Sobujbangla.com | হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে দুই দালালকে কারাদণ্ড
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে দুই দালালকে কারাদণ্ড

  |  ২০:০২, মে ১৫, ২০১৯

হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতাল থেকে নারীসহ দুই দালালকে কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমান আদালত। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- হবিগঞ্জ সদর উপজেলার বহুলা গ্রামের সরুফা আক্তার (৩৬) ও শহরের ইনাতাবাদ এলাকার সিরাজ মিয়া (৪০)।
বুধবার বিকেলে নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট রাসনা শারমিন লীপি তাদেরকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড প্রদান কেন।
এর আগে বুধবার দুপুরে সদর মডেল থানার এসআই আতাউর রহমান ও হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাঃ রতীন্দ্র চন্দ্র দেবের নেতৃত্বে যৌথ অভিযান চালিয়ে আটক করা হয়।
নির্বাহি ম্যাজিস্ট্রেট রাসনা শারমিন লীপি জানান, আটককৃত দুই জন হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের দালাল চক্রের তালিকাভুক্ত সদস্য। তারা দীর্ঘদিন যাবত হাসপাতালে আসা রোগীদের সাথে প্রতারণা করে এবং বিভিন্নভাবে তাদের প্রলোভন দিয়ে রোগীদের হাসপাতাল থেকে প্রাইভেট ক্লিনিকে নিয়ে যেত। আর তার বিনিময়ে তারা তাদের ভাগের টাকা আদায় করে নিত। সম্প্রতি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দালাল নির্মূলে একটি কমিটি গঠন করে দালালদের একটি তালিকা প্রণয়ন করে। এরই ধারাবাহিকতায় দুই দালালকে আটক করে পুলিশ। পরে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে সিরাজুল ইসলামকে এক মাসের ও স্বরুপা আক্তারকে ১৫ দিনের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।
এদিকে, জেলার চুনারুঘাটে লাইসেন্স না থাকায় ৩টি করাত কল (স’ মিল) মালিককে ২১ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত।
বুধবার দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাসনা শারমিন লীপি ও জান্নাত আরা লিসার এ জরিমানা প্রদান করেন। জরিমানাপ্রাপ্ত করাত কলগুলো হল- ফজল মিয়া স’মিল, ইসমাইল মিয়া স’মিল ও সরাজ মিয়া স’মিল।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাসনা শারমিন লীপি জানান, ওই করাত কলগুলো লাইসেন্স না নিয়েই দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসায়ীক কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছিল। এছাড়াও বন থেকে চোরাইকৃত কাঠ এনে করাতগুলোর মাধ্যমে ছিড়ানো হয় বলেও অভিযোগ রয়েছে। বুধবার অভিযান চালিয়ে লাইসেন্স না থাকায় তাদেরকে ৭ হাজার টাকা করে মোট ২১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ