Sobujbangla.com | বানিয়াচংয়ে ১১ বছরের শিশুকে ধর্ষণ
News Head
 বদলাবে প্রশ্নপত্রের ধরন, মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষা ১২ ডিসেম্বর। আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর। তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা। জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ। বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত। শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি, বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান। ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী। জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের ২ কর্মকর্তাকে গ্রেফতার দাবিতে মানববন্ধন।

বানিয়াচংয়ে ১১ বছরের শিশুকে ধর্ষণ

  |  ১৪:০৬, মে ১১, ২০১৯

হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় ১১ বছর বয়সী এক শিশুকে মুখে গামছা বেঁধে ধর্ষণ করেছে বখাটে কিশোর। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের ফলে শিশুটির অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
শুক্রবার রাত আটটায় উপজেলার পুকড়া ইউনিয়নের কাকুড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিশুটি কাকুড়া গ্রামের বাসিন্দা। শুক্রবার রাতে মুখে গামছা বেঁধে শিশুটিকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী নির্জন স্থানে নিয়ে ধর্ষণের পর ফেলে যায় একই গ্রামের মৃত আরজত আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর মিয়া (১৭)। পরে ওই শিশু অসুস্থ অবস্থায় ঘরে এসে বসে থাকে। কিছুক্ষণ পর তার মামা বাড়িতে এসে রক্তক্ষরণের বিষয়টি দেখতে পান। একপর্যায়ে রাত ১২টায় তাকে হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যান।
শিশুটির স্বজনরা জানান, হাসপাতালে আসার পর গাইনী বিশেষজ্ঞ ডা. আরশেদ আলীর সঙ্গে বার বার যোগাযোগ করা হলেও তিনি আসতে অপারগতা প্রকাশ করেন। প্রায় ১ ঘণ্টা পর ওই চিকিৎসকের বাসায় গিয়ে দীর্ঘক্ষণ ধরে অনুরোধ করার পর তিনি মেয়েটিকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান।
হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক মেহেদী হাসান বলেন, শিশুটির রক্তক্ষরণ বন্ধ হচ্ছিলো না। অবস্থা বেগতিক হওয়ায় তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
বানিয়াচং থানার ওসি মো. রাশেদ মোবারক বলেন, ঘটনাটি আমাদের মৌখিকভাবে জানানো হয়েছে। দোষী ব্যক্তিকে গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ। এ ব্যাপারে তদন্তপূর্বক দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে দেরিতে আসার বিষয়টি অস্বীকার করে ডা. আরশেদ আলী বলেন, অতিরিক্ত রক্তকরণ ও শারীরিক ইনজুরির কারণে শিশুটিকে সম্পূর্ণ অচেতন করে চিকিৎসা দিতে হবে। তাই তাকে সিলেটে পাঠানো হয়েছে।

এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ