মে দিবসে সিলেটের চা শ্রমিকদের ৭ দফা দাবি
মহান মে দিবসে বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন সিলেট ভ্যালি কার্যকরি পরিষদ রেজি নং বি ৭৭ এর উদ্যোগে ৭ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়েছে। এই দাবিগুলো আদায়ের লক্ষ্যে নগরীতে এক বর্ণাঢ্য র্যালী বের করেন চা শ্রমিকরা।
বুধবার দুপুর ১২টায় র্যালীটি নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে লাক্কাতুরা চা বাগানে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
চা শ্রমিকদের ৭ দফা দাবিগুলো হলো, চা শ্রমিকদের ভূমির অধিকার দেওয়া, শ্রম আইন অনুুযায়ী চা শ্রমিকদের গ্রেজুয়েটি প্রদান, সরকারি মজুরী কমিশনের মাধ্যমে মজুরী প্রদান, চা শ্রমিক সন্তানদের যোগ্যতা অনুয়ায়ী সরকারি চাকরি কোটা বরাদ্ধ, প্রতিটি চা বাগানে এমবিবিএস ডাক্তারসহ এম্বুলেন্স বরাদ্ধ, চা বাগানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ এবং ২০ মে কে চা শ্রমিক হত্যা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করা।
বাংলাদেশ চা শ্রমিক ইউনিয়ন সিলেট ভ্যালি কার্যকরি পরিষদ রেজি নং বি ৭৭ এর সভাপতি রাজু গোয়ালার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিলেট সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আশফাক আহমদ।
বিশেষ অতিথির হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান ঐক্য পরিষদ সিলেট মহানগর শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট মৃত্যুঞ্জয় ধর ভোলা, পূজা উদযাপন কমিটি সিলেট জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট রঞ্জন ঘোষ, সাবেক ইউপি মেম্বার গুনধর গোয়ালা, সংগঠনের সহসভাপতি কল্পনা নায়েক, সাধারণ সম্পাদক দেবু বাউরি, মে দিবস উদযাপন কমিটির আহবায়ক বিমল গঞ্জু।
অন্যান্যের মধ্যে সভায় উপস্থিত ছিলেন, খান চা বাগানের বিনেশ বাড়াই, হাবিব নগর চা বাগানের সুমন কালীন্দ, লালাখাল চা বাগানের নগেন্দ্র গোয়ালা, আফিফা নগর চা বাগানের মিলন মুন্ডা, নিরঞ্জন মৃধা, অরুন বাউরী, সমর সিং, নিরঞ্জন গোয়ালা, পবিন জানি, জিতেন সবর, শিতু লোহার, সবুজ তাতি, বিলাশ বুনার্জী, কমল চাষা, রঞ্জিত নায়েক, মৃত্যুঞ্জয় কুর্মী, মদন গঞ্জু, রতি লাল নায়েক প্রমুখ।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 