ডাক্তারদের কাছে অনিয়মই যেন নিয়ম
প্রায় তিন লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবার ভরসাস্থল হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। অনিয়ম আর বিভিন্ন সমস্যার মধ্য দিয়ে চলছে সরকারি এই হাসপাতাল। এতে চরম দুর্ভোগের শিকার সাধারণ জনগণ।
সরেজমিনে দেখা যায়, বেলা গড়িয়ে দুপুর হতে চললেও দেখা মেলে না চিকিৎসকের। একই অবস্থা জরুরি বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদেরও। স্বাস্থ্য বিভাগের নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে কর্মরত চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টদের খামখেয়ালিপনায় ব্যাহত হচ্ছে উপজেলাবাসী স্বাস্থ্যসেবা। কর্মকর্তা-কর্মচারী সংকট বিদ্যমান থাকাবস্থায় সংশ্লিষ্টদের অনিয়ম গিলে খাচ্ছে পুরো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সকে।
চুনারুঘাটের চা শ্রমিক মুকুল মুণ্ড, রত্না ঝড়া ও ফাহিম মুণ্ডসহ স্থানীয় কয়েকজন জানায়, চিকিৎসকেরা নিজেদের ইচ্ছেমতো অফিস করেন। হাসপাতালে এসে চিকিৎসক না পেয়ে অন্যত্র চিকিৎসা করাতে হয়। এ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি কামনা করেন তারা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গেটে বড় করে ৫০ শয্যার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স লেখা থাকলেও এতে রয়েছে ৩০ শয্যার সুবিধা। কাগজেপত্রে ৫০ শয্যার অনুমোদন থাকলেও বাস্তবে হয়নি এর কোনো বাস্তবায়ন হয়নি। নেই পর্যাপ্ত চিকিৎসকও।
তবে এসব অভিযোগের কথা অস্বীকার করে চুনারুঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) মহিউদ্দিন চৌধুরী বলেন, সরকারি বিভিন্ন কর্মসূচি থাকলে চিকিৎসকেরা বাইরে থাকেন। বাকি সময়গুলোতে পাঁচজন চিকিৎসক শিফট অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও ৫০ শয্যার সুবিধা নিশ্চিত করলে চলমান সমস্যাগুলো থাকবে না।

আওয়ামী লীগের কেউই রেহাই পাবে না:চিফ প্রসিকিউটর।
তুরস্কের সাথে বৈঠক করলেন এনসিপির নেতারা।
জাতীয় নির্বাচনে ১৫০ পর্যবেক্ষক পাঠাতে চায় ইইউ।
বাংলাদেশের পরবর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত।
শাপলা’ প্রতীকের দাবিতে অনড় দলটি, ইসির চিঠির জবাব দেবে এনসিপি,
বাংলাদেশিদের ভিসা সহজ করতে অনুরোধ আমিরাতে কর্মসংস্থান।
ধর্মের ভিত্তিতে জাতির বিভাজন দেখতে চায় না জামায়াতে ইসলামী।
জনগণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়েছে গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে, সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন। 